শাইখ আবু ত্বহা মুহাম্মাদ আদনান সাহেবের সাজেস্টকৃত আন্তর্জাতিক বেস্ট সেলার ৪টি বই সংগ্রহে রাখুন আপনিও। আর রাহিকুল মাখতুম বইটি আন্তর্জাতিক সীরাত প্রতিযোগীতায় স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত একটি বই। তাসাউফ ও আত্মশুদ্ধির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আল্লাম তাকি উসমানি হাফি. এর অসাধারণ একটি বই। লা-তাহ্জান – হতাশ হবেন না, ড. আইদ আল কারণী রচিত একটি কালজয়ী গ্রন্থ যা অসংখ্য মানুষকে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে, আশায় বুক বাঁধতে শিখিয়েছে। নবী করীম ﷺ- এর জীবনীতে রয়েছে আমাদের সকল সমস্যার সমাধান। নববী আদর্শের আলোকে জীবন সাজানোর বই জীবন উপভোগ করুন। মুফতি ফয়জুল্লাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি রচিত একটি অমর গ্রন্থ ফয়জুল কালাম। কিতাবটির গ্রহণযোগ্যতা সর্বজন বিদিত। হাদিসের বিষয় ভিত্তিক সংকলন এবং তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ বইটির সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করেছে।
শাইখ আবু ত্বহা মুহাম্মাদ আদনান সাহেবের সাজেস্টকৃত আন্তর্জাতিক বেস্ট সেলার ৪টি বই সংগ্রহে রাখুন আপনিও। আর রাহিকুল মাখতুম বইটি আন্তর্জাতিক সীরাত প্রতিযোগীতায় স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত একটি বই। তাসাউফ ও আত্মশুদ্ধির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আল্লাম তাকি উসমানি হাফি. এর অসাধারণ একটি বই। লা-তাহ্জান – হতাশ হবেন না, ড. আইদ আল কারণী রচিত একটি কালজয়ী গ্রন্থ যা অসংখ্য মানুষকে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে, আশায় বুক বাঁধতে শিখিয়েছে। নবী করীম ﷺ- এর জীবনীতে রয়েছে আমাদের সকল সমস্যার সমাধান। নববী আদর্শের আলোকে জীবন সাজানোর বই জীবন উপভোগ করুন। মুফতি ফয়জুল্লাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি রচিত একটি অমর গ্রন্থ ফয়জুল কালাম। কিতাবটির গ্রহণযোগ্যতা সর্বজন বিদিত। হাদিসের বিষয় ভিত্তিক সংকলন এবং তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ বইটির সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করেছে।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মহামানবের জীবন ও কর্ম নিয়ে সারা পৃথিবীতে শত শত ভাষায় লিখিত হয়েছে অসংখ্য সিরাত গ্রন্থ। সেসব সিরাত গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম প্রসিদ্ধ হচ্ছে আল্লামা শফিউর রহমান মুবারকপুরী রচিত বিশ্ববিখ্যাত সিরাতগ্রন্থ ‘আর রাহিকুল মাখতুম’।
এ গ্রন্থটি মূলত সিরাতের ওপর রচিত অতীতের শত শত গ্রন্থের মৌলিক ও নির্ভরযোগ্য উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত একটি সংকলন। এক কথায় সিরাত সংক্রান্ত বিশাল সংগ্রহশালার একটি নির্যাস গ্রন্থ। ‘আর রাহিকুল মাখতুম’ গ্রন্থের সুন্দর ও সাবলীল প্রকাশ ভঙ্গি এবং লেখকের মোহনীয় শক্তি জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের অন্তরে।
তাসাওউফ বা আত্মশুদ্ধি, মুমিন জীবনের সাথে সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ। আত্মিক উন্নতি ছাড়া মুমিন নিজেকে নফসের ধোঁকা থেকে, শয়তানের কবজা থেকে হেফাজত রাখতে পারে না। মুমিনের আত্মিক উন্নতির এ মাধ্যমই হলো ‘তাসাওউফ’ বা ‘আত্মশুদ্ধি’। . নফসের বিরুদ্ধে লড়াই করে জিততে পারলেই একজন মানুষ মুমিন হিসেবে নিজেকে রবের সামনে উপস্থাপন করতে পারবে, রবের পক্ষ থেকে মুক্তির আশা রাখতে পারবে। অন্যথায় শয়তান এবং নফসের আধিপত্য তাকে জাহান্নামের গর্তে নিক্ষেপ করবে। চিরসুখ থেকে বিমুখ করে দুর্দশাগ্রস্ত করবে। . অন্তরের সেসব ব্যাধি এবং তার চিকিৎসা নিয়েই রচিত এ বইটি। শাইখুল ইসলাম মুফতি মুহাম্মদ তাকি উসমানি সাহেব দামাত বারকাতুহুম রচিত এ গ্রন্থটি মানুষের দিলের সেসব রোগ এবং ব্যাধি দূরের প্রক্রিয়া ও মাধ্যম জানাবে। বইটির পাঠ মানস মনে শুদ্ধির ঝড় তুলুক এবং এবং শয়তানের কুমন্ত্রণা, নফসের গোলামি থেকে হেফাজত করুক।
তাসাওউফ বা আত্মশুদ্ধি, মুমিন জীবনের সাথে সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ। আত্মিক উন্নতি ছাড়া মুমিন নিজেকে নফসের ধোঁকা থেকে, শয়তানের কবজা থেকে হেফাজত রাখতে পারে না। মুমিনের আত্মিক উন্নতির এ মাধ্যমই হলো ‘তাসাওউফ’ বা ‘আত্মশুদ্ধি’। . নফসের বিরুদ্ধে লড়াই করে জিততে পারলেই একজন মানুষ মুমিন হিসেবে নিজেকে রবের সামনে উপস্থাপন করতে পারবে, রবের পক্ষ থেকে মুক্তির আশা রাখতে পারবে। অন্যথায় শয়তান এবং নফসের আধিপত্য তাকে জাহান্নামের গর্তে নিক্ষেপ করবে। চিরসুখ থেকে বিমুখ করে দুর্দশাগ্রস্ত করবে। . অন্তরের সেসব ব্যাধি এবং তার চিকিৎসা নিয়েই রচিত এ বইটি। শাইখুল ইসলাম মুফতি মুহাম্মদ তাকি উসমানি সাহেব দামাত বারকাতুহুম রচিত এ গ্রন্থটি মানুষের দিলের সেসব রোগ এবং ব্যাধি দূরের প্রক্রিয়া ও মাধ্যম জানাবে। বইটির পাঠ মানস মনে শুদ্ধির ঝড় তুলুক এবং এবং শয়তানের কুমন্ত্রণা, নফসের গোলামি থেকে হেফাজত করুক।
যিনি দুঃখ বেদনার মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করছেন বা যিনি সংকাটাপন্ন, যার ফলে দুঃখিত ও বিষণ্ণ এবং এমন অবস্থানের কারণে বিনিদ্র রজনী যাপন করছেন এই বইটি তাঁর জন্য। রোগাক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসার জন্য কুরআন, সুন্নাহ, মর্মভেদী বাস্তব ঘটনা, কাব্য, শিক্ষাপ্রদ-কল্পকাহিনী ও সত্যগল্প ইত্যাদি থেকে ওষুধের মাত্রা সংগ্রহ করে এই বইয়ের পাতাগুলো অলংকৃত করেছি। এই পুস্তক এমনসব ভুলসমূহ নির্ণয় করে যেগুলো সঠিক নির্দেশনা অনুসরণ না করাতে আমরা ভুলে যেতে বাধ্য হয়ে চিন্তা ভাবনা ও কাজ কর্মে করে ফেলি। এটা আপনাকে বলে আপনার প্রতিভাবে আপনার বিশ্বাস করা উচিত। আপনার প্রতিভাবে উন্নত করা আপনার কর্তব্য; আপনার উচিত একটি ইতিবাচক মনোভাবের দিকে মনোনিবেশ করে জীবনের সমস্যা ও উন্থান পতনের কথা ভুলে থাকা। কেননা, ইতিবাচক মনোভাব আশাপ্রদ ও সৌভাগ্যের দিকে নিয়ে যায়। লা তাহযান বা হতাশ হবেন না, ড. আইদ আল কারণী রচিত একটি কালজয়ী গ্রন্থ যা অসংখ্য মানুষকে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে, আশায় বুক বাঁধতে শিখিয়েছে।
বী করীম ﷺ- এর জীবনীতে রয়েছে আমাদের সকল সমস্যার সমাধান।
নববী আদর্শের আলোকে জীবন সাজানোর ‘জীবন উপভোগ করুন’। জীবনকে কীভাবে সুখময় করা যায়; সঙ্কট এরানো যায়, দুঃখ কিভাবে জয় করা যায়, ভাঙ্গা সম্পর্কগুলো জোরা লাগানো যায়, নববী আখলাক দ্বারা সকলের মন জয় করা যায়, সে কথাই তুলে ধরেছেন পুরো বইয়ে।
রাসুলুল্লাহ ﷺ- এর জীবনে উপকরণ কম ছিল, তবুও তিনি বিশ্ব জাহানকে মুগ্ধ করেছিলেন। আজও যারা দুনিয়া জয় করেছেন, তারা নবীজীর আদর্শ অনুসরণ করেই করেছেন। সেই কথাগুলোই তিনি সুন্দর বিন্যাস এবং সীরাত থেকে অনুপম উদাহরণগুলো বইয়ে তুলে ধরেছেন।
বই সম্পর্কে দুয়েকটি কথাঃউক্ত বইটি আপনার জীবনে বিরাট প্রভাব ফেলবে তা নিঃসন্দেহেই বলা যায়।জীবনে অন্যরকম অনাবীল শান্তি আসবে যা আগে কখনো অনুভব করেননি। তাই কোনোরূপ দ্বিধা ছাড়াই বইটা পড়ে ফেলুন। আর জীবন উপভোগ করুন।
মুফতি ফয়জুল্লাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি রচিত একটি অমর গ্রন্থ ফয়জুল কালাম। কিতাবটির গ্রহণযোগ্যতা সর্বজন বিদিত। হাদিসের বিষয় ভিত্তিক সংকলন এবং তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ বইটির সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করেছে।
বইটিতে প্রতিটি হাদিসের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ অংশে হাদিসের প্রতিটি অংশ পাঠককে বুঝিয়ে দিতে চেষ্টা করা হয়েছে। হাদিসের বাক্যে এর মর্ম উদ্ধার না করতে পারলেও ব্যাখ্যা দেখে ঠিকই বুঝে নিতে পারবেন, হাদিসের ভাষ্যে আল্লাহর নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কী বোঝাতে চেয়েছেন। লক্ষাধিক হাদিসের মধ্যে বাছাই করে এই হাদিসগুলোকে তিনি একত্র করেছেন, যাতে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এর দ্বারা ফায়দা লাভ করতে পারে।
একই উদ্দেশ্য নিয়ে দারুত তিবইয়ান বইটিকে বাংলা ভাষাভাষি পাঠকের হাতে তুলে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে, যাতে সকলেই এর থেকে ফায়দা অর্জন করতে পারে।
বী করীম ﷺ- এর জীবনীতে রয়েছে আমাদের সকল সমস্যার সমাধান।
নববী আদর্শের আলোকে জীবন সাজানোর ‘জীবন উপভোগ করুন’। জীবনকে কীভাবে সুখময় করা যায়; সঙ্কট এরানো যায়, দুঃখ কিভাবে জয় করা যায়, ভাঙ্গা সম্পর্কগুলো জোরা লাগানো যায়, নববী আখলাক দ্বারা সকলের মন জয় করা যায়, সে কথাই তুলে ধরেছেন পুরো বইয়ে।
রাসুলুল্লাহ ﷺ- এর জীবনে উপকরণ কম ছিল, তবুও তিনি বিশ্ব জাহানকে মুগ্ধ করেছিলেন। আজও যারা দুনিয়া জয় করেছেন, তারা নবীজীর আদর্শ অনুসরণ করেই করেছেন। সেই কথাগুলোই তিনি সুন্দর বিন্যাস এবং সীরাত থেকে অনুপম উদাহরণগুলো বইয়ে তুলে ধরেছেন।
বই সম্পর্কে দুয়েকটি কথাঃউক্ত বইটি আপনার জীবনে বিরাট প্রভাব ফেলবে তা নিঃসন্দেহেই বলা যায়।জীবনে অন্যরকম অনাবীল শান্তি আসবে যা আগে কখনো অনুভব করেননি। তাই কোনোরূপ দ্বিধা ছাড়াই বইটা পড়ে ফেলুন। আর জীবন উপভোগ করুন।
আল্লামা জাস্টিজ তকি উসমানি বর্তমান বিশ্বের একজন প্রখ্যাত ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি হাদিস, ইসলামি ফিকহ, তাসাউফ ও অর্থনীতিতে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে ইসলামি অর্থনীতিতে সক্রিয় ব্যক্তিদের অন্যতম। তিনি ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শরীয়াহ আদালতের এবং ১৯৮২ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরীয়াহ আপিল বেঞ্চের বিচারক ছিলেন। তিনি বিখ্যাত তাফসিরগ্রন্থ “মাআরিফুল কুরআন”এর রচয়িতা মুফতি শফি উসমানির সন্তান এবং বিখ্যাত দুই ইসলামি ব্যক্তিত্ব মাওলানা রফী উসমানি ও মাওলানা ওয়ালী রাজী’র ভাই।
আল্লামা সফিউর রহমান মুবারকপুরী। তিনি একজন স্বনামধন্য ইসলামি লেখক এবং ভারত উপমহাদেশের বিখ্যাত মুহাদ্দিস বা হাসিদবেত্তা। তার লেখা রাসূলের জীবনী গ্রন্থ আর্-রাহীকুল মাখতূম সারা বিশ্বে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং বহু ভাষায় অনুদিত একটি বই। তিনি ১৯৬১ সালে শরিয়ত বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রী লাভ করেন এবং মাদ্রাসায় শিক্ষকতা ও লেখালেখি শুরু করেন। এছাড়াও তিনি ১৯৮৮ সাল থেকে মদীনাস্থ আন্তজার্তিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাসূল বিষয়ক গবেষণা ইনস্টিটিউটে কর্মরত ছিলেন। ২০০৬ সালের ১লা ডিসেম্বর তিনি ইন্তেকাল করেন।
জন্ম ১৯৭০ সালের ১৬ জুলাই। ইসলামের বিখ্যাত সেনাপতি খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা) এর বংশধর তিনি। মাত্র ৫০ বছর বয়সেই হয়ে উঠেছেন আরব জাহানের বিশিষ্ট বক্তা এবং লেখক। তিনি তার বক্তৃতা এবং লেখনীর মাধ্যমে আরবসহ পশ্চিমা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। হ্যাঁ! আমরা আর কারো কথা বলছি না, বলছি ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফীর কথা। দাম্মামে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করার পর সৌদি আরবের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করেন তিনি এবং রিয়াদের বাদশাহ সৌদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রি। বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল, শায়খ আব্দুল্লাহ ইবনে কুউদ, শায়খ আব্দুর রহমান ইবনে নাসের আল-বাররাক প্রমুখ ব্যক্তিবর্গকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছেন মুহাম্মদ আরিফী। প্রায় পনেরো-ষোলো বছর ইবনে বায রহ. এর সাথে থাকার সৌভাগ্য হয় তার। তার জীবনের মূল উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর দাওয়াত দেওয়া। তাকে অনেক সময় “”দাওয়াত ইল্লাল্লাহ”” বলেও সম্বোধন করা হয়। তার বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা করার মূল কারণও এটি। বাজারে তার বক্তৃতায় অডিও-ভিডিও ক্যাসেট পাওয়া যায় যার দ্বারা উপকৃত হচ্ছে পুরো মুসলিম বিশ্ব। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী বই রচনা করে চলেছেন মানবজাতির কল্যাণার্থে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমূহ প্রত্যেকটি বিক্রির সময় একটি আরেকটিকে ছাড়িয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমগ্র হলো ভার্সিটির ক্যান্টিনে, সুখময় জীবন উপভোগ করুন, তুমি সেই নারী, নবী-চরিত্রের আলোকে: জীবন উপভোগ করুন, রাগ করবেন না: হাত বাড়ালেই জান্নাত, কিতাবুল ফিতান, রোজা ও হজ্জের পয়গাম, নারী যখন রানী, তোমাকে বলছি হে বোন, আপনার যা জানতে হবে, রামাদান আল্লাহ’র সাথে সম্পর্ক করুন, যেভাবে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকবেন ইত্যাদি।
Dr. Ayez Al-Qarni ১৩৭৯ হিজরী মোতাবেক ১৯৫৯ ইং সনে দক্ষিণ সৌদী আরবের করন জেলার আশ-শুরাইহ নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন্
অল্প বয়সেই তিনি পবিত্র কুরআনের হিফজ সম্পন্ন করেন। মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন রিয়াদে। উচ্চতর পড়াশুনা করেন প্রাদেশিক শহর আবহায়। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি তাঁর ব্যক্তিগত অধ্যায়নের পরিধি সুবিস্তৃত ও অতুলনীয়।
ড. আয়েয আল করনী এ পর্যন্ত বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। সেগুলোর মধ্যে আত-তাফসীরুল মুয়াসসার, আল-ফিকহুল মুয়াসসার, আশিক, লা তাহযান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
ড. করনী দাওয়াতের উদ্দেশ্য লেখালেখি, বক্তৃতা-বিবৃতি ও গ্রন্থরচনার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার, গুগলপ্লাস ও ইউটিউব ইত্যাদিতেও সমানভাবে সক্রিয়। তাঁর বক্তৃতার ক্যাসেটের সংখ্যা হাজার ছড়িয়ে গেছে।
অর্ডার করতে ১ টাকাও অগ্রিম দিতে হবে না। আপনার বই বুঝে পেয়ে ডেলিভারী ম্যান এর কাছে বইয়ের মূল্য পরিশোধ করুন।
© ২০২৩ কিতাবুন নূর । সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত